Posts

।।।। বাড়িতে বসে আয় করার সুবর্ণ সুযোগ ।।।।

Image
বাড়ীতে বসেই মাসে 25000 টাকা থেকে 30000 টাকা আয় করুন "Spice Money" এর গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের মাধ্যমে। Spice Money পরিষেবা:- 1) AEPS পরিষেবা (আধার লিংক যুক্ত সমস্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে  টাকা তোলা) 2) Micro ATM পরিষেবা (সমস্ত প্রকার ব্যাঙ্ক  ATM দিয়ে টাকা তোলা) 3) সকল প্রকার ব্যাঙ্কে টাকা পাঠানো/জমা করা। 4) প্যান কার্ড তৈরি করা। 5) সকল প্রকার মোবাইল রিচার্জ। 6) সকল প্রকার DTH রিচার্জ। 7) সমস্ত প্রকার বিল ( যেমন, ইলেকট্রিক বিল, ল্যান্ডলাইন ফোন বিল, পোস্টপেইড মোবাইল বিল ইত্যাদি) জমা করা। 8) রেল,বিমান,বাস টিকিট।            এছাড়া আরো অনেক পরিষেবা প্রদান করা হয়।        যদি "Spice Money" CSP খুলে উপরের পরিষেবা গুলি দেওয়ার মাধ্যমে মাসে মোটা টাকা আয় করতে চান,তবে এক্ষুণি যোগযোগ করুন----         District Distributor Spice Money Amal Barman Coochbehar Email- amal.barman89@gmail.com Mobile-9547684848.

করোনা হাত থেকে বাঁচতে ভারতের সাহায্য প্রার্থনা শত্রু পাকিস্তানের।।

Image
বিশ্ব জুড়ে সব দেশ যখন করোনা সংকটে ভুগছে তখন আবার প্রকাশ পেল ভারতের মানবিক মুখ। বর্তমানে ভারত করোনা মহামারীর অন্যতম ত্রাতা হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ঔষধ বিশ্বের প্রায় 55 টি দেশে পাঠিয়ে নিজের মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে । বিশ্বের উন্নত দেশ আমেরিকা, ফ্রান্স, জার্মানি সহ প্রতিবেশী সার্ক দেশ সমূহ রয়েছে এই তালিকায়। ইতিমধ্যে ভারতের সর্বকালের শত্রু দেশ পাকিস্তানও হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন চেয়ে ভারতের কাছে  অনুরোধ পাঠিয়েছে। ভারত এই বিষয়টি মানবিক দিক থেকে বিচার করছে করছে বলে খবর। বিশেষজ্ঞ মহলের ধারণা খুব শিগ্রই পাকিস্তানের অনুরোধ নিয়ে ভারত সরকার মানবিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে ।

### একটি রোমান্টিক কাহিনী- নতুন সাইকেল ### A Romantic Story-New Cycle ###

Image
গ্রামের একটি সহজ সলর ছেলে,একটু মুখচোরাও বটে নাম অর্জুন।একটা হাতল ভাঙা সাইকেলে ছেড়া কাপড় বেঁধে রোজ স্কুলে যেত। তার উপর সাইকেলটা চালালে বেলটা দমকলের গাড়ির ঘন্টার মতো টিং টিং করে বেজেই চলতো। পড়াশুনায় ভাল নয় বলে তার বাবা নতুন সাইকেল কিনে দিচ্ছেন না। ঝালাই-সারাই করে কোনো মতে স্কুল ও টিউশন চলছে সেই সাইকেলে। পাশের পাড়ার একটি ভীষণ গরীব মেয়ে ছিল তার নাম মামনি। গরীব হলেও দেখতে কিন্তু বেশ সুন্দরী ছিল মামনি। যে কেউ যে কোনো সময় প্রেমে পরতে পারে। সে প্রতিদিন পায়ে হেঁটে দীর্ঘ 4 মাইল পথ পাড়ি দিয়ে স্কুলে যেতে। তারা অবশ্য দুজন দুজনের পরিচিত ছিল । একদিন মামনি বান্ধবীদের সাথে হেঁটে স্কুলে যাচ্ছিল।অর্জন তাদের পাশ দিয়ে সাইকেলে যাচ্ছে এমন সময় মেয়েরা সকলে মিলে কোনো কারণে হেসে উঠলো। এতে অর্জন ভাবল আমার সাইকেলের অবস্থা দেখে মেয়ে গুলো আমাকে নিয়ে হাসলো। তাই সে মনে মনে কিছুটা ক্ষিপ্ত হয়ে লজ্জায় সাইকেল জোরে চালিয়ে পাশ কাটিয়ে চলে গেল।তারপর সারা দিন রাত সেই হাসির কথা মনে করে লজ্জা ও অপমানে কষ্ট পেতে লাগল। কিন্তু কষ্ট পাওয়া ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই, কারণ এবার রেজাল্ট ভালো না করা পর্যন্ত বাবা তাকে নতুন সাইকেল কিনে দেবে

করোনার কারনে বাংলাদেশের সীমান্তে নিরাপত্তা কঠোর হলো। The Security on the Bangladesh border is tightened for the Corona virus.

Image
করোনা ভাইরাস সারা বিশ্ব জুড়ে এক উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।সারা বিশ্বের প্রায় দু'শো দেশে করোনা তার জাল বিছিয়েছে। ইতিমধ্যে সারা বিশ্বে প্রায় 15 লক্ষ মানুষ এর দ্বারা আক্রান্ত এবং প্রায় 1 লক্ষ মানুষ প্রান হারিয়েছেন। ভারত সহ ভারতের প্রতিবেশী দেশ গুলিও এর কবল থেকে রক্ষা পায়নি। কিন্তু প্রতিবেশী বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের উদ্বিগ্ন গতকাল থেকে অনেক বেড়েছে। কারণ, বাংলাদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা গতকাল থেকে হঠাতই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। তাই এই অবস্থায় ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশর বর্তমানে সীল করা সীমান্তের নিরাপত্তার সমস্ত খুটিনাটি বিষয় সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসবেন বলে খবর। ------------------------------------------------------- English Transalate :                                      The Corona virus has become a cause of anxiety around the world. Corona has spread its nets in nearly two hundred countries around the world. Already around 1.5 million people worldwide are affected by it and nearly 1 lakh peopl

করোনার থাবায় ভারতের উদ্বেগ

Image
করোনা ভাইরাসের হাত থেকে দেশ ও দেশবাসীকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রী আজ সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন। গুরুত্বপূর্ণ এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে সার্বিক আলোচনা হয়। প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি রাজ্যের করোনা সম্পর্কিত সমস্ত খুটিনাটি খবর নিয়েছেন । করোনা ভারতেও ধীরে ধীরে ভয়ংকর আকার ধারণ করছে তা নিয়ে সকলেই উদ্বেগ প্রকাশ করেন। করোনার ভয়াবহতার কথা মাথায় রেখে দেশবাসীর স্বার্থে সকলেই লকডাউন কে বর্ধিত করার পক্ষে সন্মতি দিয়েছেন। বৈঠকের পর বিভিন্ন রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী লকডাউন কে  30 শে এপ্রিল পর্যন্ত  বর্ধিত করেন । শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীও লকডাউন 30 শে এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করার পক্ষে সন্মতি দিয়েছেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সরকারি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়নি। আশা করা হচ্ছে অতি শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে। -------------------------------------------- English Translation :            The Prime Minister today met with the Chief Ministers

A Story of Sucsses

Image
তখন পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রণ্ট সরকারের  শাসন চলছে। একটি অতি দারিদ্র ঘরের ছেলে অন্যের জমিতে দৈনিক মুজুরীতে কাজ করে নিজের পড়াশুনার খরচ চালাতো , সাথে মা বাবা কে সাহায্য করতো। কারণ তার বাবা প্রায় সমসময় অসুস্থ থাকতো কাজ করতে পারতো না , মাও  অন্যের বাড়িতে কাজ করতো  সংসার চালানোর জন্য। এভাবে অতি কষ্টে দিন কাটছিলো। ছেলেটা মাধ্যমিক পরীক্ষা পাশ করলো প্রথম বিভাগে। তারপর সবার চোখে আসলো , সবাই একটু ভালো ছাত্র বলে সমীহ করতে লাগলো। গ্রামের অনেকে ছেলেটাকে তাদের ছোট ছেলে মেয়েদের পাড়াতে অনুরোধ করলো , অর্থাৎ গৃহ শিক্ষক হতে বললো । ছেলেটিও ভাবলো অন্যের বাড়িতে কাজ করার চেয়ে এভাবে আয় করাটা অনেক ভালো। তাই সে গৃহশিক্ষকের  কাজটা শুরু করলো। কিছু দিনের মধ্যে তার কাছে অনেক ছাত্র পড়তে এলো। সে  প্রধান শিক্ষক কে বলে পাড়ার বিদ্যালয়ের একটি শ্রেণীকক্ষ নিলো এবং সকালে ও বিকেলে তাতে ছোট ছোট ছাত্রদের পড়ানো  শুরু করলো । এর আয় থেকে  তার পড়াশুনা এবং সংসার দুটোই ভালোই চলতে লাগলো। এভাবে সে উচ্চ মাধ্যমিক ও কলেজ উতীর্ণ হলো। কলেজ পড়ার সময় বামফ্রন্টের ডাকে বাম ছাত্র সংগঠন এবং পরে বাম যুব  সংগঠনে  যোগ দিয়েছিলো । গরীব ছেলে,ভেবে ছিল শাসক দ

13-03-2020

Image
আমি একজন বেকার। সেই জন্য কাজের খোঁজে  আমাকে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে হয় । এদিক সেদিক  ঘোরার অভিজ্ঞতা থেকে আমি অনেক কিছুই  নিজের চোখে দেখেছি এবং অনেক অজানা সত্য ঘটনার মুখোমুখি হয়েছি। সেই সব আমার দেখা কিছু দৈনন্দিন  ঘটনা দিনলিপির মতো  আমি গল্প  আকারে তুলে ধরব। আজকে তার প্রথম পাতা  ----            কালকে বিকেলে একটা  কাজের খোঁজে বেরিয়েছিলাম। পিসেমশায় কাজের খবরটা দিয়েছিলো,তারই এক বন্ধু আলমানি বাবুর ফার্ম এ। আমি গিয়ে যথারীতি কথাবার্তা সেরে তারাতারি বেরিয়ে পারলাম ,কারণ আকাশ খুব খারাব ছিল মেঘ ডাকছে,বিদ্যুৎ চমকাসচ্ছে।বাইরে বেরুতেই দেখলাম চারিদিক হালকা অন্ধকার হয়েগেছে ,আমি হাটতে  লাগলাম , কারণ ফার্ম থেকে বাড়ী বেশি দুরে নয়। ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পারছে ,রাস্তার এক পাশে রেল লাইন তার ধারে ধরে দীর্ঘ জঙ্গল রয়েছে , রাস্তা সুনশান আমি জোরে জোরে পা চালাছি যাতে বৃষ্টি মুষুলধারে নামার আগেই আমি বাড়ী পৌঁছাতে পারি। কিছুদূর আসতেই সেই জঙ্গলি রাস্তার একটা গলিতে যা দেখলাম তা দেখে আমার চোখ চড়কগাছ। দৃষ্টি ফিরিয়ে দ্রুত হাঁটতে লাগলাম আর মনে মনে ভাবতে লাগলাম এ দেখি " কারো পৌষমাস কারো সর্বনাশ "। পরক্ষনেই ভাবলাম কই কার